"god"タグの名言
সংগতি ~ অমিয় চক্রবর্তী মেলাবেন তিনি ঝোড়ো হাওয়া আর পোড়ো বাড়িটার ঐ ভাঙ্গা দরজাটা । মেলাবেন । পাগল দাপটে দেবে না গায়েতে কাঁটা । আকাশে আগুনে তৃষ্ণার মাঠ ফাটা মারী-কুকুরের জিভ দিয়ে খেত চাটা,- বন্যার জল, তবু ঝরে জল, প্রলয় কাঁদনে ভাসে ধরাতল- মেলাবেন । তোমার আমার নানা সংগ্রাম, দেশের দশের সাধনা, সুনাম, ক্ষুধা ও ক্ষুধার যত পরিণাম মেলাবেন । জীবন, জীবন-মোহ, ভাষাহারা বুকে স্বপ্নের বিদ্রোহ- মেলাবেন, তিনি মেলাবেন। দুপুর ছায়ায় ঢাকা, সঙ্গীহারানো পাখি উড়ায়েছে পাখা, পাখায় কেন যে নানা রঙ্ তার আঁকা । প্রাণ নেই, তবু জীবনেতে বেঁচে থাকা -মেলাবেন । তোমার সৃষ্টি, আমার সৃষ্টি, তাঁর সৃষ্টির মাঝে যত কিছু সুর, যা-কিছু বেসুরো বাজে মেলাবেন । মোটর গাড়ির চাকায় ওড়ায় ধুলো, যারা সরে যায় তারা শুধু - লোকগুলো ; কঠিন, কাতর, উদ্ধ্বত, অসহায়, যারা পায়, যারা সবই থেকে নাহি পায়, কেন কিছু আছে বোঝানো, বোঝা না যায় - মেলাবেন । দেবতা তবুও ধরেছে মলিন ঝাঁটা, স্পর্শ বাঁচায়ে পুণ্যের পথে হাঁটা, সমাজধর্মে আছি বর্মেতে আঁটা, ঝোড়ো হাওয়া আর ঐ পোড়ো দরজাটা মেলাবেন তিনি, মেলাবেন ।।
আরেকটি রাত ছেলেটির জলপট্টি বাঁধা কপালে ঢিপ ঢিপ করে পড়ে জ্বরের হাতুড়ি। ‘মা গো, ওই যে হলুদ পাখি! ওই যে প্রজাপতি ওড়ে কালো, বেগুনে!’ ‘ঘুমা বাছা’ বিছানার পাশে বসে মা চেপে ধরে সন্তানের ক্ষুদে হাত ‘আমার জ্বলন্ত ফুল, রক্তের জবা, বাবা কে তোরে এমন করে হিম শীতল করে?’ খোলা নাঙ্গা ঘরে শুধু ল্যাভেন্ডারের মৃদু ঘ্রাণ: বাইরে ক্রমেই চাঁদ ফুলে পুরুষ্ট হয়, আঁধার শহরকে, আর শহরের ঘরবাড়ির চূড়ায় সে শুধু লেপন করে সাদা আর সাদা। ঝাপসা আলোয়, যেন কোথা থেকে ভেসে আসে অদৃশ্য বিমানের চাপা গুঞ্জরণ। ‘ঘুমোলি বাজান, আমার শোণিত কুসুম?’ রোয়াকের জানলার কপাট ওঠে কেঁপে, বলে ‘ওহ্, বড্ড শীত, মাগো, হিম শীত, কেবলি যে শীত।
My soul is a witness for my Lord. There was an awful silence at the bottom of John's mind, a dreadful weight, a dreadful speculation. And not even a speculation, but a deep, deep turning, as of something huge, black, shapeless, for ages dead on the ocean floor, that now felt its rest disturbed by a faint, far wind, which bid it: 'Arise